মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২২ পূর্বাহ্ন
পিরোজপুর প্রতিনিধি॥ পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে বৃদ্ধা চাচার বসত ঘর ভেঙ্গে দিল দুষকৃতকারি ভাতিজা আঃ রহিম।উপজেলার উত্তর ভবানী পুর গ্রামের আঃ বারেক নিতান্ত সাদাসিদে একজন মানুষ এলাক সবাই তাকে ভাল মানুষ বলেই জানে।
ভাতিজা আঃ রহিমের সাথে জমা জমি নিয়ে বিরোধ চলেআসছে কিছুদির পর্যন্ত। এলাকার গন্য মান্য ব্যাক্তিগন বার বার শালিশ বৈঠক করেও কোন সমাধান করতে পারেনাই আঃ রহিমের বেপরোয়া সবাবের জন্য। ভাইয়ের ছেলে আঃ রহিম হঠাৎ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে যাওয়ায় তিনি কিছুই পরোয়া করেণনা মানছেনা শালিশের রায়ও। এলাবাসি ও ভুক্তভুগি আঃ বারেক বলেন কয়েক বছর ভারতে থেকে অনেক টাকা রোজগার করেছে অনেক জমা জমি কিনে এখন আর মাটিতে পা পড়েনা। যা খুশি করতে দিধা নেই তা।
গত ৪ জুলাই চাচার সাথে প‚র্বশত্রুতার জেরে ঘরের কার্নিশ পিটিয়ে ভেঙ্গে ফেলে । এই ঘটনা এলাকার মেম্বর মাকিদ শিকদারকে জানানো হলে তিনি সরজমিনে আসেন এবং মিমাংসা করে দেবার জন্য আঃ রহিমকে ডাকেন, আঃ বারেক শলিশ মানলেও ভাতিজা আঃ রহিম তিনি শালিশ মানেননা তখন মাকিদ শিকদার ভুক্তভুগী আঃ বারেককে ইন্দুরকানী থানায় পাঠান। থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। এলাকায় খোজ নিয়ে জানা যায় আঃ রহিম গত কয়েক বছর অবৈধ ভাবে ভারতে অবস্থান করে এবং বাংলা দেশ থেকে অবৈধ ভাবে মানুষ পাচার করে প্রচুর টাকার মালিক বনে যায়।
এখন টাকার জোরে তিনি এলাকায় কাউকে পরোয়া করেন না। আঃ রহিমের যন্ত্রনায় এখন বৃদ্ধ আঃ বারেকের পরিবার অসহায় হয়ে পরেছেন। তিনি জমি জমা সক্রান্ত শালিশ বৈঠক একের পর এক করে গেলেও কোন শুরাহ মানছেন না আঃ রহিম। এব্যাপরে আ.রহিম বলেন,আমার জায়গার সিমানায় চাচার ঘরের সানচেট পরেছে। সেই জন্য আমি ভেঙ্গে ফেলেছি।
আ.বারেক বলেন,আমার ঘরের সানসেটের বাস একটু হয়তো যেতে পরে কিন্তু তাই বলে আামার ঘরের কার্ণিশ ভেঙ্গে দেবে। এব্যাপারে ইন্দুরকানী থানার ওসি মো.হাবিবুর রহমান জানান,আমার কাছে অভিযোগ দিয়েছে যেহেতু ঘর ভাঙ্গা তাই ইজাহার দিতে হবে তার পরেও আমি পুলিশ পাঠিয়েছি। তারা দেখে আসছে। ইজাহার দিলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
Leave a Reply